Posts

বালুয়াকান্দি কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের প্রথম তলার ছাদের ঢালাইয়ের উদ্ভোধন কাজ শুরু আজ ০৮/০৭/২০২০ ইং

Image

বালুয়াকান্দি সূর্য্যমুখী সংগঠনের এক শ্রেষ্ঠ অর্জন

Image
★বালুয়াকান্দি সূর্য্যমুখী সংগঠনের এক শ্রেষ্ঠ অর্জন                           ২০ জুলাই ২০২০ শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড। মেরুদন্ডহীন মানুষ যেমন সোজা হয়ে দাড়াতে পারে না, ঠিক তেমনি শিক্ষা ছাড়া কোন জাতি টিকে থাকতে  পারে না। শিক্ষা ছাড়া কোন জাতি উন্নতিও করতে পারে না। যে জাতি যত বেশী শিক্ষিত সে জাতি তত বেশী উন্নত। শিক্ষা অজ্ঞতার অন্ধকারকে দূর করে। বালুয়াকান্দি সূর্য্যমুখী সংগঠনের ( সংবিধান ) গঠনতন্ত্রের ধারা অধ্যায়-৩ এর ক এ বলা আছে, মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজ প্রতিষ্ঠা করা, রাস্তাঘাট নির্মাণ করা, গরিব ছাত্রদে সাহায্য করা এবং মসজিদের উন্নয়ন কাজে সহযোগিতা করা। ড. মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ বলেন, কেউ যদি নিজেকে পন্ডিত বলে দাবী করে এবং তার যদি ইসলামিক জ্ঞান না থাকে তাহলে পন্ডিত শব্দের পূর্বে আরেকটি শব্দ যোগ করতে হবে। সেই শব্দটি হল মূ্র্খ। অর্থাৎ যে পন্ডিতের ইসলামী জ্ঞান নেই, সে হল মূর্খ পন্ডিত। তাই মানুষকে ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত করার জন্য, ইসলামের পতাকে উড্ডয়ন করার জন্য, আল্লাহর হুকুম ও হযরত মুহাম্মদ ( সঃ) এর তরিকাকে জিন্দা করার জন্য, ছোট ছোট ছে...

বালুয়াকান্দি গ্রামের উচু নীচু ও কাদাময় রাস্তা মেরামত।

Image
বালুয়াকান্দি গ্রামের উচু নীচু ও কাদাময় রাস্তা মেরামত।                          ৫ জুলাই ২০২০ "তুমি যাবে ভাই, যাবে মোর সাথে, আমাদের ছোট গাঁয়ে"। আবহমান গ্রাম বাংলার রূপ ও সৌন্দর্য নিয়ে লেখা কবি জসিম উদ্দিনের সেই কবিতা দিয়ে শুরু করলাম। গ্রাম বাংলা অপরূপ সৌন্দর্যের অধিকারী আমার প্রিয় জন্মভূমি বালুয়াকান্দি। আমি ছোটবেলা থেকে দেখেছি আমাদের গ্রামের জনগণ পশ্চিম পাড়া থেকে পূর্ব পাড়া যাতায়াতের জন্য গ্রামের মাঝখান দিয়ে রাস্তা রেখেছিলো। এখনও সেই রাস্তা আছে, যদিও গ্রামের জনগণ এখন গ্রামের উত্তরদিকে নতুনভাবে নির্মাণ হওয়া পাকা রাস্তা ব্যবহার করে। গ্রামের মাঝখানের রাস্তাটি উচু নীচু ছিল এবং ঝড় বৃষ্টি হলে কাদাময় হয়ে যেত। ২০০৭ সালে আমার সভাপতিত্বে বালুয়াকান্দি সূর্য্যমুখী সংগঠনের মিটিং এর আয়োজন করা হয়। সেই মিটিং এ পশ্চিম পাড়া থেকে পূর্ব পাড়া পর্যন্ত বিস্তৃত সম্পূর্ণ রাস্তাটি মেরামত করার সিদ্ধান্ত হয়। সিদান্ত মোতাবেক মেরামত কাজ শুরু হয়।প্রথমে আমি কোদাল দিয়ে কোপ মেরে মেরামত কাজের উদ্ভোধন করি। পরে আমার সম্মান রক্ষার্থে আমাকে মাটি কাটতে দেয়া হ...

সূর্যমুখী নামকরণের তাৎপর্য

Image
                   সূর্যমুখী নামকরণের তাৎপর্য                               ২ জুলাই ২০২০ ২০০৬ সালে ইউনিভারসিটি থেকে এম এ পরীক্ষা দিয়ে গ্রামে আসলাম। রেজাল্ট দিতে কয়েকমাস সময় লাগবে। তখন গ্রামের যুবক ছেলেদের নিয়ে একটি মিটিং এর আয়োজন করি। তাদের মধ্যে রমজান সরকার, মোঃ ইয়াসিন, মোঃ মফিজ, শাকিল আহমেদ, শেখ ফরিদ (জিয়া গাজী বাড়ি), মোখলেছুর রহমান, নজরুল ইসলাম (বড় বাড়ি), নজরুল ইসলাম (পশ্চিম পাড়া), মোঃ নুরুল ইসলাম মোল্লা,মোঃ সুমন মোল্লা, মোঃ হালিম, রাসেল মিয়া (মধ্যপাড়া),মোঃ জাহাঙ্গীর আলম (পূ্র্ব দক্ষিণ চকের বাড়ি), মোঃ সালাউদ্দিন (দক্ষিণ চকের বাড়ি), মোঃ মুকবুল হোসেন (জমাদ্বার বাড়ি), মোঃ মোস্তফা (জমাদ্বার বাড়ি), মোঃ রমজান (জমাদ্বার বাড়ী), বাদল (জমাদ্বার বাড়ি), বাদশা (কাদির বেপারীর ছেলে),  মোঃ জাহাঙ্গীর আলম (মধ্যপাড়া),মোঃ মোশারফ মোল্লা, মোঃ আনিছ মোল্লা, শেখ আলম (পূর্ব দক্ষিণ চকের বাড়ি) শেখ ফরিদ শেখা (মধ্যপাড়া), মোঃ মনির মিয়া (মধ্যপাড়া) মোঃ আক্কাস আলী (মধ্যপাড়া), মোঃ বাবু...

বালুয়াকান্দি সূর্য্যমুখী সংগঠন ( বি এস ও )

Image
বালুয়াকান্দি সূর্য্যমুখী সংগঠন ( বি এস ও ) Baluakandi Sunflower Organization (BSO)                    ২৬ জুন ২০২০ ইং "তোমরাই শ্রেষ্ঠ উম্মত, মানুষের কল্যাণের জন্য তোমাদেরকে বাহির করা হয়েছে,তোমরা সৎ কাজের আদেশ করে থাক, অসৎ কাজের নিষেধ করে থাক এবং আল্লাহর উপর ঈমান রাখ" (সুরা আল ইমরান, আয়াত-১১০)।পবিত্র কোরআনের এই আয়াতের উপর ভিত্তি করে গ্রামের প্রত্যেকটি মানুষের মাঝে সহযোগিতা, সহমর্মিতা, যোগসূত্র, ভ্রাতৃত্ববোধ, সৌহার্দ্য ও প্রীতিবোধ স্থাপনার্থে একটি জনকল্যাণমূলক সংগঠনের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হওয়ায় অত্র গ্রামের যুব সম্প্রদায়কে নিয়ে "বালুয়াকান্দি সূর্য্যমুখী সংগঠন" ৩১/১২/২০০৬ ইং তারিখে গঠিত হয়।আমাদের আপন মাতৃতুল্য শীতল স্নেহাশ্রয় গ্রামকে যাবতীয় অন্যায় অবিচার থেকে মুক্ত করে সত্যের বুনিয়াদ, সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং সার্বিক কল্যাণ সাধনের চেষ্টা করাই "বালুয়াকান্দি সূর্য্যমুখী সংগঠন" এর মূল লক্ষ।এই লেখাটি "বালুয়াকান্দি সূর্য্যমুখী সংগঠন" এর (সংবিধান) গঠনতন্ত্রের ধারা অধ্যায়-১ এর (ক) থেকে নেয়া। এম এম ওয়াসকুরুনী বি এ (অনার্স) এম এ (ইংরেজি) লেখক-আল...

মসজিদের হুজুরদের মাসিক বেতন ৫০ টাকা তাও আবার বকেয়া থাকে ৬ মাস। ডা. দীপু মনি এম.পি

Image
মসজিদের হুজুরদের বেতন নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির বরাত দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি লেখা ভাইরাল হয়েছে। সেই পোস্টটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো। মসজিদের হুজুরদের যা বেতন তাতে রাতে যে মুসল্লিদের ঘরে চুরি করতে যায় না এটাই তো অস্টাশ্চার্য বিষয়..! ৩য় শ্রেণির বাচ্চারে প্রাইভেট পড়াবে ৫০০০ টাকা দিয়া মাসে ১৬ দিন ১:৩০ ঘন্টা। আর হুজুরে মাসে ৫বেলা নামাজ পড়াইবে তারে দেবে চৌদ্দগুষ্ঠি মিলে মাত্র ৩৫০০ টাকা! মাসে ৫০০০ টাকার বিড়ি খাইয়া হুজুরের বেতন ৫০ টাকা তাও ৬ মাসের বকেয়া রাইখা মোড়ের চায়ের দোকানে লেকচার দেয় টুপিওয়ালারা পয়সা ছাড়া কিচ্ছু বোঝে না... শহরে কিছু মসজিদের ইমামদের বেতন সন্তোষজনক হলেও গ্রামের অনেক মসজিদের ইমামদের বেতন খুবই কম। তাই দেশের সব মসজিদের ইমাম দের একটা নূন্যতম সরকারি ভাতা দেয়া উচিৎ, পাশাপাশি মুসল্লিরাও দিবে। হুজুররা যদি সচ্ছল জীবন যাপন করতে না পারে তাহলে এটা পুরো সমাজের জন্যই বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে। -ডা. দীপু মনি এম.পি