Posts

Showing posts from June, 2020

বালুয়াকান্দি সূর্য্যমুখী সংগঠন ( বি এস ও )

Image
বালুয়াকান্দি সূর্য্যমুখী সংগঠন ( বি এস ও ) Baluakandi Sunflower Organization (BSO)                    ২৬ জুন ২০২০ ইং "তোমরাই শ্রেষ্ঠ উম্মত, মানুষের কল্যাণের জন্য তোমাদেরকে বাহির করা হয়েছে,তোমরা সৎ কাজের আদেশ করে থাক, অসৎ কাজের নিষেধ করে থাক এবং আল্লাহর উপর ঈমান রাখ" (সুরা আল ইমরান, আয়াত-১১০)।পবিত্র কোরআনের এই আয়াতের উপর ভিত্তি করে গ্রামের প্রত্যেকটি মানুষের মাঝে সহযোগিতা, সহমর্মিতা, যোগসূত্র, ভ্রাতৃত্ববোধ, সৌহার্দ্য ও প্রীতিবোধ স্থাপনার্থে একটি জনকল্যাণমূলক সংগঠনের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হওয়ায় অত্র গ্রামের যুব সম্প্রদায়কে নিয়ে "বালুয়াকান্দি সূর্য্যমুখী সংগঠন" ৩১/১২/২০০৬ ইং তারিখে গঠিত হয়।আমাদের আপন মাতৃতুল্য শীতল স্নেহাশ্রয় গ্রামকে যাবতীয় অন্যায় অবিচার থেকে মুক্ত করে সত্যের বুনিয়াদ, সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং সার্বিক কল্যাণ সাধনের চেষ্টা করাই "বালুয়াকান্দি সূর্য্যমুখী সংগঠন" এর মূল লক্ষ।এই লেখাটি "বালুয়াকান্দি সূর্য্যমুখী সংগঠন" এর (সংবিধান) গঠনতন্ত্রের ধারা অধ্যায়-১ এর (ক) থেকে নেয়া। এম এম ওয়াসকুরুনী বি এ (অনার্স) এম এ (ইংরেজি) লেখক-আল আমিনস স

মসজিদের হুজুরদের মাসিক বেতন ৫০ টাকা তাও আবার বকেয়া থাকে ৬ মাস। ডা. দীপু মনি এম.পি

Image
মসজিদের হুজুরদের বেতন নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির বরাত দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি লেখা ভাইরাল হয়েছে। সেই পোস্টটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো। মসজিদের হুজুরদের যা বেতন তাতে রাতে যে মুসল্লিদের ঘরে চুরি করতে যায় না এটাই তো অস্টাশ্চার্য বিষয়..! ৩য় শ্রেণির বাচ্চারে প্রাইভেট পড়াবে ৫০০০ টাকা দিয়া মাসে ১৬ দিন ১:৩০ ঘন্টা। আর হুজুরে মাসে ৫বেলা নামাজ পড়াইবে তারে দেবে চৌদ্দগুষ্ঠি মিলে মাত্র ৩৫০০ টাকা! মাসে ৫০০০ টাকার বিড়ি খাইয়া হুজুরের বেতন ৫০ টাকা তাও ৬ মাসের বকেয়া রাইখা মোড়ের চায়ের দোকানে লেকচার দেয় টুপিওয়ালারা পয়সা ছাড়া কিচ্ছু বোঝে না... শহরে কিছু মসজিদের ইমামদের বেতন সন্তোষজনক হলেও গ্রামের অনেক মসজিদের ইমামদের বেতন খুবই কম। তাই দেশের সব মসজিদের ইমাম দের একটা নূন্যতম সরকারি ভাতা দেয়া উচিৎ, পাশাপাশি মুসল্লিরাও দিবে। হুজুররা যদি সচ্ছল জীবন যাপন করতে না পারে তাহলে এটা পুরো সমাজের জন্যই বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে। -ডা. দীপু মনি এম.পি

একজন সাধারণ মানুষের অসাধারণ কাজের গল্প....জনাব তন্ময় হাসান কাজল।মজিদপুর,তিতাস,কুমিল্লা।

Image
একজন সাধারণ মানুষের অসাধারণ কাজের গল্প.... মানুষ মানুষের জন্য একটু সহানুভূতি কি পেতে পারি না.... মানুষের সহয়তা ও সহানুভূতি মানুষকেই করতে হবে। বিপদে আপদে মানুষের পাশে মানুষকেই দাড়াতে হবে। তবেই পৃথিবী হবে মানবতা প্রতিষ্ঠার পৃথিবী। তবে মানুষের পাশে দাড়াতে হলে, মানুষকে সহায়তা করতে হলে, মানুষকে সহানুভূতি দেখাতে হলে শুধুমাত্র সুন্দর মনের একজন মানুষ হতে হবে। আজ তেমনি একজন সাধারণ মানুষের অসাধারণ কর্মের বর্ণনা আপনাদের জন্য তুলে ধরছি..... কুমিল্লার তিতাস উপজেলার মজিদপুর ইউনিয়নের মজিদপুর গ্রামের বাসিন্দা জনাব তন্ময় হাসান কাজল। গ্রামেই জন্মগ্রহণ করে গ্রামেই বড় হয়েছেন তিনি। বাবা মায়ের অন্য সন্তানদের থেকে তিনি ছিলেন আলাদা। সর্বদাই মানুষের উপকারের মানষিকতা নিয়েই তিনি বেড়ে উঠেছেন। লেখাপড়া শেষ করে গ্রামের মানুষের পাশে দাড়ানোই ছিল তার একমাত্র বাসনা। সেই বাসনা পূর্ণ করতেই তিনি গ্রামে একেরপর এক কাজ করে চলেছেন। ১. গ্রামের মানুষের সেবা দিতে তিনি ডাক্তারি প্রশিক্ষন দিয়ে মানুষের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছেন। ২০০৪ সাল থেকে এই সেবায় তিনি এখনো নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। ২. ২০০৭ সালে তিন